রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫, ০৬:০০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
নন-এমপিও শিক্ষকদের দাবি মেনে নিলো সরকার, আন্দোলন স্থগিত নিউজিল্যান্ডকে কাঁদিয়ে চ্যাম্পিয়ন ভারত ইফতার মাহফিল স্থগিত করলো বিএনপি অবসর ঘোষণা মুশফিকের বেগম খালেদা জিয়া আগের চেয়ে অনেক ভালো আছেন : ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ট্রিবিউনের প্রতিবেদন মিথ্যা প্রচারণার অংশ : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং ফ্যাক্টস জাতীয় শহীদ সেনা দিবস যথাযথ মর্যাদায় পালিত স্থানীয় সরকারকে শক্তিশালী ও কার্যকর করতে কমিশনের প্রাথমিক সুপারিশমালা শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদনের ক্ষেত্রে রুট নির্দেশনা ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাও’ স্লোগানে পদযাত্রা গণঅভ্যুত্থানের শহীদেরা ‘জুলাই শহীদ’, আহতরা ‘জুলাই যোদ্ধা’ স্বীকৃতি পাবেন : মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা যৌন হয়রানি ও নিপীড়ন প্রেক্ষিতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষক বরখাস্ত জুলাই সনদ তৈরি করা আমাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য : প্রধান উপদেষ্টা গর্ভবতী মায়েদের ১০ মাস বিনামূল্যে গরুর দুধ দেয়ার অভিনব উদ্য দেশের ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে অধ্যাদেশ জারি জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন, অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস সভাপতি জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে নারীদের ওপর যৌন নিপীড়ন চালায় আওয়ামী লীগ-জাতিসংঘের প্রতিবেদন আওয়ামী লীগ দেশে ‘আইয়ামে জাহেলিয়া’ প্রতিষ্ঠা করেছিল : প্রধান উপদেষ্টা অপারেশন ডেভিল হান্ট: ২৪ ঘণ্টায় গ্রেপ্তার ৬০৭ অপারেশন ডেভিল হান্টে দুষ্কৃতকারী যেন রেহাই না পায় : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ঢাবির কিছু শিক্ষক নিজেদের ‘ফ্যাসিবাদের দালাল’ প্রমাণে ব্যস্ত ছিলেন: নাহিদ ইসলাম বেগম খালেদা জিয়ার ৮ মামলা বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে সরকার অঙ্গীকারাবদ্ধ : নাহিদ ইসলাম বিপিএলে দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন বরিশাল আয়নাঘর পরিদর্শনে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা ভাঙা হলো ধানমন্ডির ৩২শেখ মুজিবের বাড়ি, পোড়ানো হলো সুধা সদন আজ শেষ হচ্ছে বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপ অভিযানে বিচ্ছিন্ন অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিপিএল টি-টোয়েন্টি ফাইনালে চট্টগ্রাম ও খুলনা বাজেটের খসড়া উপস্থাপন প্রধান উপদেষ্টার কাছে বুধবার

অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নিশ্চিতে পরিকল্পিত শিল্পায়নের ওপর প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্বারোপ

স্বাধীনতা২৪.কম
  • Update Date : রবিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২২

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নিশ্চিত করতে আবাদি জমি রক্ষায় পরিকল্পিত শিল্পায়নের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়ে যুব ও নারীদের এ খাতে অবদান রাখার আহ্বান জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘যত্রতত্র কোন শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা যাবে না। আবাদি জমি ও তিন ফসলি জমির কোনো ক্ষতি করা যাবে না। শিল্পায়নের মাধ্যমে উৎপাদন বাড়িয়ে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি আনব।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ সকালে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে সারাদেশের অর্থনৈতিক অঞ্চলে (ইজেড) ৫০টি শিল্প ইউনিট, প্রকল্প ও সুযোগ-সুবিধা উদ্বোধনকালে এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠানে যোগদান করে বলেন, ‘রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা সত্ত্বেও ৫০টি শিল্প ইউনিট ও অবকাঠামোর উদ্বোধন এবং ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করতে গিয়ে আজ আমি খুবই আনন্দিত। ’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ গড়ে তোলার সময় বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশের মর্যাদা এনে দেন এবং আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশের মান ও মর্যাদা বিশ্বে যেন আরো বৃদ্ধি পায় সে পদক্ষেপ নেয়।
তিনি বলেন, ‘আমরা সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়েছি বলেই ২০২১ সালে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি। এটা ধরে রাখতে হবে। সেজন্য আমাদের ব্যাপক শিল্পায়ন দরকার। কৃষি ও শিল্প উৎপাদন বৃদ্ধিসহ আমাদের নতুর নতুন বাজার খুঁজে বের করতে হবে এবং জনগণের আর্থসামাজিক উন্নতি করে তাদের ক্রয় ক্ষমতা বাড়াতে হবে, যাতে নিজস্ব বাজার সৃষ্টি হয়। সরকার সে কারণেই সারাদেশে ১শ’টি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছে এবং প্রথম বার ক্ষমতায় এসেই বেশ কয়েকটি ইপিজেড নির্মাণ করেছে।
তিনি উত্তরবঙ্গে প্রথম নীলফামারির উত্তরা ইপিজেড প্রতিষ্ঠার কথা স্মরণ করেন বলেন, সারাদেশে ইতোমধ্যে ইপিজেড করতে ৯৭টি জায়গায় তাঁর সরকার ঠিক করে রেখেছে। সেখানে পর্যায়ক্রমে বিনিয়োগ আসবে। কোভিড-১৯ এর অর্থনৈতিক ধাক্কা সারাবিশ্বের মত বাংলাদেশে লাগলেও তাঁর সরকার সেটি সামলে নিয়ে অর্থনীতিকে গতিশীল রাখায় সচেষ্ট রয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। 
তিনি বলেন, এরপর মরার ওপর খরার ঘা, রাশিয়া-উইউক্রের যুদ্ধ এবং স্যাংশন পাল্টা স্যাংশনের ফলে আমাদের ক্রয় ক্ষমতায় সীমাবদ্ধতা নেমে এসেছে। আমদানী পণ্যের দাম এবং পরিবহন খরচ বেড়ে গেছে। ফলে অনেক দেশ মন্দায় ভ’গছে।
শিল্প মালিকদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহবান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘নিজের ইন্ডাস্ট্রি চালিয়ে অন্তত দেশের মানুষের চাহিদা পূরণের প্রচেষ্টা চালাবেন আপনারা। আওয়ামী লীগ সরকার আপনাদের অনেক সুযোগ-সুবিধা দিয়েছে। এখন আর হাওয়া ভবন নাই যে আপনাদের কোন কাজ পেতে হলে সেখানে পাওনা ঘুচাতে অথবা এখানে ওখানে ছোটাছুটি করতে হবে। আমরা দেশকে নিয়মশৃঙ্খলার মধ্যে নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছি।’
তিনি বলেন, ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করবেন। ব্যবসার ক্ষেত্র প্রস্তুত এবং সুযোগ-সুবিধা আমরা করে দিচ্ছি। আপনারা প্রত্যেকেই দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করবেন, যত বেশি মানুষের কল্যাণে কাজ করবেন আমরা সরকার তত বেশি আপনাদের সহযোগিতা করবো। কিন্তু এমন কিছু করবেন না যাতে মানুষ কষ্ট পায় বা দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
তিনি বলেন, কৃষিজমি যেমন আমাদের বাঁচাতে হবে তেমনি শিল্পোৎপাদনও করতে হবে। সেজন্য যত্র তত্র যেন শিল্প গড়ে না ওঠে সেদিকে আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে।
৫০টি শিল্প সুবিধার মধ্যে চট্টগ্রামের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প নগরে (বিএসএমএসএন) চারটি কারখানা এবং বেসরকারিভাবে পরিচালিত বিভিন্ন ইজেডে আটটি কারখানা খোলা হয়েছে।
ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান এমপি, চট্টগ্রাম-১ আসনের সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এবং বসুন্ধরা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সাফওয়ান সোবহান চট্টগ্রামের বিএসএমএসএন প্রান্তে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন। স্বাগত বক্তব্য দেন বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ ইউসুফ হারুন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের কর্মকান্ডের ওপর একটি ভিডিও চিত্র প্রদর্শিত হয়।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প নগরে চারটি কারখানার পাশাপাশি সিটি অর্থনৈতিক অঞ্চলের দুটি, মেঘনা অর্থনৈতিক অঞ্চলের সাতটি এবং শ্রীহট্ট অর্থনৈতিক অঞ্চলের একটি শিল্প-কারখানা নিয়ে মোট ১৪টি কারখানার বাণিজ্যিক উৎপাদনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। অর্থনৈতিক অঞ্চলের সড়ক, ভবন, বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোও উদ্বোধন করেন তিনি।
এছাড়া দুটি অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং বিভিন্ন অর্থনৈতিক অঞ্চলে নির্মাণাধীন ২৯টি কারখানার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন সরকার প্রধান।
প্রকল্প উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন একযোগে মোট আটটি ভেন্যুতে হয়। ভেন্যুগুলো হচ্ছ, গণভবন, ঢাকা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প নগর (বিএসএমএসএন মিরসরাই, চট্টগ্রাম), শ্রীহট্ট অর্থনৈতিক অঞ্চল (মৌলভীবাজার), কর্ণফুলী ড্রাইডক এসইজেড (আনোয়ারা, চট্টগ্রাম), মেঘনা ইন্ডাস্ট্রিয়াল অর্থনৈতিক অঞ্চল (সোনারগাঁও, নারায়ণগঞ্জ), জামালপুর অর্থনতিক অঞ্চল (জামালপুর সদর), সাবরাং ট্যুরিজম পার্ক (সাবরাং, কক্সবাজার) ও হোসেন্দি অর্থনৈতিক অঞ্চল (গজারিয়া, মুন্সিগঞ্জ)।সূত্র :বাসস

 

 

বিশ্বব্যাপী খাদ্যাভাবের কারণে বাংলাদেশ উৎপাদন বাড়ানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘মিরসরাই শিল্পাঞ্চলে যেসব ফসলী জমি রয়েছে সেগুলো ফসলী হবে।’
জাপান ভ্রমনের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে সরকার প্রধান বলেন, একপাশে ইন্ডাষ্ট্রি আরেক পাশে পুরো ধানক্ষেত। আমি ধানক্ষেতে নিজে নেমে দেখে এসেছি। আমাদের দেশেও সেভাবে হতে পারে। আমরা সেটাই চাই।
তিনি মালিক পক্ষের উদ্দেশে বলেন, আপনার যদি শ্রমিকদের আবাসনের ব্যবস্থা করে দেন। তারা ভালো থাকলে তাদের কাছ থেকে অধিক কাজ পাবেন এবং উৎপাদনশীলতা বাড়বে। তাদেরকে দক্ষ হিসেবে গড়ে তুলতে ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
 ক্রমান্বয়ে অর্থনৈতিক অঞ্চলের উন্নয়ন করে দেয়া হচ্ছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন দেশ বিনিয়োগের জন্য আসছে। আমরা একেকটা দেশের জন্য একেকটা খন্ডে জমি দিয়ে দিচ্ছি। তারা নিজেদের মতো করে তাদের দেশ থেকে যে সমস্ত কোম্পানি আসবে তারা নিয়ন্ত্রন করবে। তাদের মাধ্যমে উৎপাদন বাড়বে এবং সেই সাথে আমাদের দেশের যা প্রয়োজন তাও মিটাবে এবং বিদেশে রপ্তানিও করবে।
তিনি বলেন, এসব অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থান হবে এবং এখান থেকে ৪০ বিলিয়ন ডলার সমমূল্যের পণ্য উৎপাদন এবং রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা আমরা নির্ধারণ করেছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, অর্থনৈতিক অঞ্চলসমূহে ইতোমধ্যে ২৯টি শিল্প প্রতিষ্ঠান বানিজ্যিক উৎপাদন করছে এবং ৬১টি শিল্প নির্মাণাধীন রয়েছে। এ পর্যন্ত অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রায় ৪৫ হাজার কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে এবং বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলসমূহে বিনিয়োগ হয়েছে প্রায় ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এছাড়া সকল অর্থনৈতিক অঞ্চলে শিল্প নির্মাণে প্রস্তাবিত বিনিয়োগের পরিমান প্রায় ২৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। 
শিল্পায়নের জন্য যা প্রয়োজন তার ব্যবস্থা করার কথা উল্লেখ করে সরকার প্রধান বলেন, ‘আমাদের দেশে গ্যাস খুঁজে বের করার এবং বিদেশ থেকে ক্রয়ের চেষ্টা করছি, যাতে গ্যাস সংকটে না পড়তে হয়।’
তিনি বলেন, বেসরকারি খাতে শিল্পায়নের জন্য জায়গা দিয়ে সুযোগ করে দেয়া হয়েছে। শিল্পায়ন এক এলাকা ভিত্তিক নয়, সারা বাংলাদেশব্যাপী করা হচ্ছে। শিল্পায়ন করতে গিয়ে তিন ফসলের জমি নষ্ট করা যাবে না। যারা জমি দেবে তাদের পরিবারের সদস্যদের কর্মস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে। তিনি এ সময় অহেতুক চাকরীর পেছনে না ছুটে সরকার প্রদত্ত সুযোগ-সুবিধা নিয়ে যুব সমাজকে উদ্যোক্তা হবার এবং নিজের এবং অপরের জন্য কর্মসংস্থানে এগিয়ে আসায় তাঁর আহবান পুনর্ব্যক্ত করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, পদ্মা সেতু হওয়ার পর দক্ষিণাঞ্চলের যোগাযোগ দ্রুত হয়েছে। ঢাকা থেকে আরও অল্প সময়ের মধ্যে যাতে রেলে চট্টগ্রামে পৌঁছানো যায়, সেই জন্য নতুন রেল লাইনের চিন্তা করছি। এটা আমরা কবর। পাশাপাশি মিরেরসরাই থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত মেরিন ড্রাইভ নির্মাণ এবং চার লেনের রাস্তা ৬ লেন করার ওপরও তিনি গুরুত্বারোপ করেন।
তিনি বলেন, কক্সবাজারে আমরা আন্তর্জাতিক মানের এয়ারপোর্ট করে দিচ্ছি। চট্টগ্রাম কর্ণফুলী টানেল করে দিচ্ছি। এপারের মানুষ ওপারে যেতে আর অসুবিধা হবে না।
শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার একটানা প্রায় ১৪ বছর সরকার পরিচালনায় আছে বলেই উন্নয়ন আজ দৃশ্যমান হয়েছে এবং এর সুফল জনগণ পাচ্ছে। বিশ্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের ‘রোল মডেল’ হিসেবে আত্মপ্রকাশের মাধ্যমে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জন করেছে। মাথাপিছু আয় বর্তমানে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৮২৪ মার্কিন ডলার। 

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *